Description
তীন ফল বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় মিষ্টি একটি ফল। সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে এর বাণিজ্যিক উৎপাদন হয়। আফগানিস্তান থেকে শুরু করে পর্তুগাল পর্যন্ত এই ফল সহজলভ্য। ডুমুরের বর্গে ৮০০ প্রজাতির মধ্যে তীন অন্যতম। রসালো মিষ্টি জাতের এই ফলে যে কি পরিমাণে খনিজ আছে তা বোঝানো যাবে না।
পবিত্র কুরআনের ৯৫ নম্বর সুরা নামকরণ খোদ এই ফল থেকেই হয়েছে। হ্যা সূরা আত-তীন। ফেনল, পটাশিয়াম, ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬ সমৃদ্ধ এই ফল অনেকভাবেই শারিরীক ব্যালেন্স আনতে পারে।
যারা ব্লাড প্রেশারে রোগী বা হাই কোলেস্টেরল আছে তারা নির্বিঘ্নে এই ফল খেয়ে শরীর সুস্থ রাখতে পারেন। বাচ্চার দুধের উপকারের জন্য একরকম উপকারী ফলই বলা চলে তীন ফলকে। মায়েরা এই ফল নিয়মিত খেলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেলস বুকের দুধে বাড়তি শক্তি জোগায়।গরুর দুধে অ্যালার্জি? তাহলে নির্দ্বিধায় এই তীন ফল খেয়ে ক্যালসিয়ামের যোগান নিন। কৃত্রিম সুগারকে হটিয়ে প্রাকৃতিক চিনির এক আধার তৈরি করে এই তিন ফল। ব্রেস্ট কিংবা কোলন ক্যান্সারের জন্য দায়ী রেডিকাল উপাদানকে ধ্বংসের জন্য এই তীন ফল বিশেষ ভূমিকা পালন করে।নিয়মিত তীন ফল খেলে জরায়ুর এবং প্রোস্টেটের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। বলা হয়ে থাকে যে সমস্ত আঁশ জাতীয় ফল খেলে মহিলাদের বিভিন্ন রোগের আশংকা কমে যায় তীন ফল তাদের মধ্যে অন্যতম। এতে বেঞ্জাল্ডিহাইট বেশি থাকার কারণেই ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।
শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এ,বি,সি এতে আছে সুতরাং, ভিটামিনের চিন্তাও করতে হবে না। পাইলসের রোগীরা চোখ বন্ধ করে খান। কারণ, খুব দ্রুত নিরাময় হয় তীন ফলের কারণে। এছাড়া যারা ত্নকের ভাজ পড়া হতে রক্ষা পেতে চান তীন ফল খুবই ভালো উপকারী ফল এক্ষেত্রে।
ফ্যাটিগমুক্ত রেখে স্মরণশক্তি বাড়িয়ে এনিমিয়া প্রশমিত করে। শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রণ যোগান দেয় এবং পাইলসের মতো রোগ থেকে সুরক্ষিত রাখে। শরীরের pH ব্যালেন্সের জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী ফল যাতে আছে আল্কালাইন মিনারেলস। এতে আছে যৌনবর্ধক উপাদান যা আপনাকে দেয় শারিরীক সক্ষমতার নিশ্চয়তা। আর যে কোনো বয়সের এমনকি শিশুরাও খেতে পারে তীন ফল।
Reviews
There are no reviews yet.